আকস্মিক হৃদরোগে যা করবেন


আকস্মিক হৃদরোগে যা করবেন

নবীন থেকে প্রবীণ, বয়স্ক থেকে তরুণ- একযোগে সবাই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। চিকিৎসকরা বলে থাকেন, অপরিমিত খাদ্যাভ্যাস, জীবনাচরণ এবং অনিয়ন্ত্রিত ঘুমের পরিণতিতে হৃদরোগ হয়। হৃদরোগের বেশ কিছু প্রধান উপসর্গ রয়েছে। এগুলো হলো- প্রচণ্ড দুশ্চিন্তা, বুকে অস্বস্তি, কফ ও শুকনা কাশি, মাথা ঝিমঝিম করা, অবসাদগ্রস্ততা (নারীদের ক্ষেত্রে এটি প্রকট আকার ধারণ করে), বমি বমি ভাব কিংবা ক্ষুধামন্দা, শ্বাসকষ্ট, ঘাম হওয়া, স্ফীতি ও দুর্বলতা।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, হৃদরোগ খুবই সামগ্রিক একটি রোগ। যার মধ্যে অনেকগুলো বিষয় কাজ করে। কিন্তু যেহেতু ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ একটি কঠিন রোগ, সে কারণে আমরা রোগটি প্রতিরোধ করার চেষ্টা করি।

আকস্মিক হৃদরোগে করণীয়: সুরক্ষিত এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের দিক আমাদের জীবন অক্সিজেনের চাইরেই ঘুমিয়ে আছে। সত্যি কথা, হৃদরোগের আকস্মিক ঘটনার জন্য কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। এটি একটি নায়িক যা অত্যন্ত দ্রুতগতিতে জীবনের মধ্যে আসতে পারে এবং বিশেষভাবে হৃদরোগের জন্য আপনার সতর্কতা এবং সাবধানতা প্রয়োজন করে।


আকস্মিক হৃদরোগ কি?

আকস্মিক হৃদরোগ হলো যে সময়ে হৃদয়ের পাম্প সম্পূর্ণ অথবা অংশটির ব্যথা একটি অতিরিক্ত ব্যথা অনুভব করে এবং আমেরিকা আবশ্যক সেবা না করতে মৃত্যুতে নেয়। এটি সাধারণভাবে হৃদয়ের মাংশপেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার ফলে হৃদয় সঠিকভাবে কাজ করতে অসমর্থ হয়।


আকস্মিক হৃদরোগের উল্লেখযোগ্য কারণগুলি:

1. আত্মগতি এবং অব্যবস্থাপন: একটি অব্যবস্থিত ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন আকস্মিক হৃদরোগের উল্লেখযোগ্য কারণগুলির মধ্যে একটি। অধিক খাবারের উপরে না থাকা, প্রয়োজনীয় শীতলতা, পর্যাপ্ত ব্যায়াম বা নিজের যত্ন নেওয়া সহ নিয়মিত জীবনযাপনের অভ্যন্তরীণ অব্যবস্থাপন হতে পারে।

2. জীবনের উচ্চ স্ট্রেস এবং চিন্তা: স্ট্রেসফুল জীবনযাপন, ব্যক্তিগত সমস্যা, অস্থির সামাজিক পরিবেশ এবং অশান্তি আপনার হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

3. নিয়ন্ত্রণে না থাকা উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবিটিস: উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবিটিস একজন ব্যক্তির হৃদয়ে ক্ষতি বর্ধন করতে পারে, যাতে অসুস্থতার ঝুঁকি বেড়ে যায়।


আকস্মিক হৃদরোগ প্রতিরোধ:

1. নিয়মিত যোগাযোগ এবং পর্যাপ্ত শীতলতা: আপনার পরিবার ডাক্তার এবং চিকিৎসকের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ এবং পর্যাপ্ত শীতলতা এড়িয়ে দিতে মাননীয়।

2. স্বাস্থ্যকর খাবার: সম্পূর্ণতা, প্রোটিন, ফাইবার, স্টার্চ এবং শুদ্ধ পানির সমৃদ্ধি বিশেষ করে আপনার আহারে থাকা উচিত।

3. নিয়মিত ব্যায়াম: মাননীয় উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবিটিসের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম একটি ভাল প্রতিরোধ হতে পারে।

4. স্বাস্থ্যকর ও নিয়মিত ঘুম: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ক্যালকিউম ঘুম নেওয়া খুব মুখ্য।


পরিস্থিতিকে সাবধানে দেখার গুরুত্ব:

আকস্মিক হৃদরোগের চিহ্ন এবং লক্ষণগুলি সাবধানে দেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির সাথে মুখোমুখি হন, তবে আপনার ডাক্তারের সাথে তা অবশ্যই আলোচনা করুন:

- অতিরিক্ত থাকা অথবা একটি অত্যন্ত ব্যথা এবং যত্ন অধিক সাম্যস্ত বা অস্বস্তিকর বোধ।

- সাঁতার অথবা বুক আঘাত এবং তাকে বন্ধ করা বা অনেক বেশি লাগানো যাওয়া।

- শ্বাস প্রশ্বাসে অসুস্থ অবস্থা, সামান্য শ্বাসকষ্ট, ব্যথা বা তাকানো অবস্থা।

- বমি বা বমি জন্য একটি পুরানো বা নতুন উদ্বাস্তু যে দমন না করা যায়।

- বেদনা বা ব্যথা এবং বারবার আসতে এবং যাওয়া লক্ষণ।

সমাপ্তি:

আমরা সবাই জানি, হৃদয় স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের নিজের স্বাস্থ্য যত্ন নেওয়া এবং আমাদের জীবনে যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আমাদের আহার, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের অভ্যন্তরী


Tages : আকস্মিক হৃদরোগে যা করবেন

Category : Other

Related Posts